সিরাজগঞ্জের গার্মেন্ট শ্রমিক বেবি খাতুনের মা গোলাপি হত্যার চুডান্ত রিপের্টের নারাজি মন্জুর
![](https://dailyprotibha.com/wp-content/uploads/2023/12/IMG-20231207-WA0001.jpg)
![](https://dailyprotibha.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
৭ ডিসেম্বর -২৩, আজ সিরাজগঞ্জের বহুল আলোচিত গোলাপি হত্যার চুড়ান্ত রিপোর্টের শুনানি শেষে বিজ্ঞ আদালত নারাজি পিটিশন মঞ্জুর করেছেন। সিরাজগঞ্জ সদরের বহুল আলোচিত এই কুখ্যাত হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছিল বিগত ১৭ মে-২৩ইং।পরদিন ভিকটিম গোলাপি খাতুনের মেয়ে গাজিপুর সিমটেক্স এপারেল লিঃ গার্মেন্টস এর কর্মি বেবি খাতুন বাদী হয়ে একই বাড়ির অধিবাসী হারুন মেম্বার, লিমন, জাহাঙ্গীর, আনোয়ারকে আসামি ও অজ্ঞাত আরো ৪/৫ জনকে আসামি করে সিরাজগঞ্জ সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করে, মামলা নং জিআর ৪১/২৩।
মামলা তদন্ত করে সিরাজগঞ্জ সদর থানার এসআই সুমন চন্দ্র দাস ৩১/১০/২৩ চুড়ান্ত রিপোর্ট দায়ের করেন। বাদিনী উক্ত চুডান্ত রিপোর্টের অসম্মতিতে নারাজি পিটিশন দায়ের করিলে অদ্য ৭/১২/২৩ইং বিজ্ঞ আদালত শুনানি শেষে নারাজি পিটিশন মঞ্জুর করেছেন এবং পুনঃ তদন্ত দেন। বাদিনী বলেন পারিবারিক জায়গা নিয়ে বিরোধের কারণে আমার মাকে আসামিগন নির্মমভাবে হত্যা করেছে। আসামি গন প্রভাবশালি, তারা তদন্তকারি কর্মকতাকে প্রভাবিত করায় তদন্ত কারি কর্মকর্তা চুডান্ত রিপোর্ট দিয়েছেন। তদন্তকারি কর্তা সঠিকভাবে তদন্ত করেন নাই। হারুনর রসিদ এমন প্রভাবশালী যে তার ভয়ে কেহ কথা বলছেনা। তার আত্মীয় সিরাজগঞ্জ কোর্টের পেশকার, রোজিনা খাতুন ও তার স্বামী স্বপন পেশকারের কারনে তিনি সিরাজগঞ্জ কোর্টের আইনজীবী দের সহযোগিতা পাচ্ছেন না।
আইনজীবীদের চরম অসহযোগিতায় বেবি খাতুন ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
বেবি খাতুন মানবাধিকার ও মানবিক আইনজীবী দের সহযোগিতা কামনা করেন।