‘বিদ্যুৎ উৎপাদনে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে’
নসরুল হামিদ বলেন, বাংলাদেশে নবায়ণযোগ্য জ্বালানির প্রসারে অকৃষি জমির প্রাপ্যতা অন্যতম প্রধান সমস্যা। অনশোর ও অফশোর বায়ুবিদ্যুৎ নিয়েও আমরা এগুচ্ছি। আমাদের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য সাশ্রয়ী মূল্যে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ প্রদান করা।সঞ্চালন ও বিতরণ ব্যবস্থার আধুনিকায়ণ ও গ্রীড সিংকোনাইজেশনকেও বিশেষ গুরত্ব দেয়া হয়েছে।
ব্লুমবার্গের এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রধান ড. আলী ইজাদী, দক্ষিণ এশিয়ার মার্কেট লিডার ইসু কিকুমা ও সিনিয়র এসোসিয়েট তারুণ বালাকৃশনান ব্লুমবার্গ-এর পক্ষে এই গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেন।
তাঁরা নবায়ণযোগ্য জ্বালানির প্রসারে ইউটিলিটি স্কেলে নবায়ণযোগ্য জ্বালানিকে সহায়তা করা, রূপটপ ও ভাসমান সোলার ব্যবহার বাড়ানো এবং ক্লীন প্রযুক্তির চাকরির জন্য প্রশিক্ষণের উপর গুরুত্ব দেন।
অনুষ্ঠানে তারা উল্লেখ করেন, কয়লার সাথে এমোনিয়া বা প্রাকৃতিক গ্যাসের সাথে হাইড্রোজেনের মিশ্রণে কার্বন নিঃসরণ কমানো গেলেও মূল্য অনেক বেশি পড়বে, অথচ সোলারের সাথে ব্যাটারী বা বায়ুর সাথে ব্যাটারী ব্যবহার অনেকটা সাশ্রয়ী।
বিদ্যুৎ বিভাগের যুগ্মসচিব নিরোদ চন্দ্র মন্ডলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে সংসদ সদস্য নাহিম রাজ্জাক, বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. হাবিবুর রহমান, স্রেডার চেয়ারম্যান মুনীরা সুলতানা, পিডিবি’র চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুর রহমান, বিআরইবি’র চেয়ারম্যান অজয় কুমার চক্রবর্তী, পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন, জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. ইজাজ আহমেদ ও অধ্যাপক ড. বদরুল ইমাম, শক্তি গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক শাহরিয়ার আহমেদ চৌধুরীসহ দপ্তর প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।